শাহানুজ্জামান টিটু: [২] স্থানীয় সরকার নির্বাচনে স্বতন্ত্র ব্যানারে চেয়ারম্যান পদে রাজশাহী বিভাগে ২৬ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জয় এসেছে রংপুর বিভাগে ১৮ জন। ঢাকা বিভাগে বিএনপির ১৭ নেতা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। চট্টগ্রাম ও সিলেটে এই সংখ্যাটি ১৩ জন করে। এছাড়া ছয়জন আছেন ময়মনসিংহে, চারজন খুলনায় এবং বরিশালে একজন।
[৩] তৃতীয় ধাপে ৯৬টি ইউনিয়ন পরিষদের পর চতুর্থ ধাপেও ৯৮টি ইউনিয়নে জিতেছেন বিএনপির নেতারা। তবে সর্বশেষ নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে ২৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ১৪ প্রার্থী জয় পেয়েছেন।
[৪] বিএনপির তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে পৌর নিবাচনে অংশ নেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মজিবুর রহমান। একাধারে তিনি কালিয়াকৈর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। মোবাইল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে নৌকাকে ৪ হাজার ভোটে হারিয়েছেন তিনি। অভিযোগ রয়েছে, ভোটে বিরোধীদের সঙ্গে আঁতাতের কারণে পুলিশ প্রশাসন তার পক্ষে ছিল। অথচ তিনিসহ বিজয়ী কোনো নেতার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়নি বিএনপি।
[৫] বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ)আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, অবাধ নিরপেক্ষ নির্দলীয় ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমরা ৬০-৬৫ ভাগ এলাকায় বিশাল ব্যবধানে বিজয়ী হব। তার প্রমাণ স্থানীয় নির্বাচনে। দলীয় প্রতীক ছাড়াও আমাদের প্রার্থীরা বিভিন্ন এলাকায় বিজয়ী হয়েছেন। এতে তো দলের সন্তুষ্টি প্রকাশ করা উচিত।