শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ০৬:১৩ সকাল
আপডেট : ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ১১:৫৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কোভিডের ধকল কাটাতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বাড়তি মূলধন প্রয়োজন: এডিবি

সালেহ্ বিপ্লব: [২] ম্যানিলায় প্রকাশিত ২০২১ সালের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প (এমএসএমই)  প্রতিবেদনে এশিয় উন্নয়ন ব্যাংক এ কথা বলেছে। সংস্থাটি মনে করে, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পখাতে নতুন উদ্যোক্তাদের মূলধন সহায়তা দিয়ে এশিয় দেশগুলো অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ভালো ফল পেতে পারে। বাসস, এডিবি

[৩] এডিবির ভারপ্রাপ্ত চিফ ইকনোমিস্ট জোসেফ জিভেগলিক বলেছেন, করোনা মহামারীর সময় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে সরকারগুলো প্রণোদনার মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের টিকে থাকার শক্তি দিয়েছে।

[৪] তিনি বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে এই শিল্পগুলোতে বাজারভিত্তিক অর্থায়নে জোর দিতে হবে। আর এটা করা যেতে পারে পুঁজিবাজার ও ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে।

[৫] এডিবির হিসেবে, দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মোট ব্যবসায়িক উদ্যোগের ৯৯ দশমিক ৬ শতাংশ। মোট কর্মশক্তির ৭৬ দশমিক ৬ শতাংশ এবং জিডিপির ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ।

[৬] তবে এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের অনেকগুলো নিবন্ধিত নয়। এসব প্রতিষ্ঠান দেশের বাজারে প্রচুর পণ্য সরবরাহ করলেও আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি না থাকায় সরকার তাদের কল্যাণে চাইলেও কিছু করতে পারে না। এসব জটিলতার কারণে একটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্যে নীতিমালা প্রণয়নও জটিল হয়ে পড়েছে।

[৭] এডিবি মনে করে, নিবন্ধনের বাইরে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। তাদের যোগাযোগ করিয়ে দিতে হবে বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে। তাহলে প্রতিটি দেশেই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ভিত মজবুত হবে। জাতীয় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি তারা রপ্তানিতে শক্ত অবস্থান করে নেবে।

[৮] তথ্য কাঠামোর উন্নয়ন এবং জাতীয়ভাবে এই খাতের একক সংজ্ঞা নির্ধারণকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে এডিবি।

[৯] বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প আইন থাকলেও এই অঞ্চলের অনেক দেশে তা নেই। এডিবি বলছে, দক্ষিণ এশিয়ায় এই খাতের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্যে সব দেশেরই উচিত আইনটি প্রণয়ন করা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়