রাশিদুল ইসলাম : [২] টাইগ্রের বিদ্রোহী বাহিনীর আক্রমণে কার্যত তছনছ ইথিওপিয়া। দেশরক্ষায় প্রাণপণ লড়ে চলেছে ইথিওপিয়া সেনাবাহিনী। লড়াইয়ের চূড়ান্ত পর্যায়ে আবি আহমেদ জানিয়েছেন, তিনি নিজে সেনাদের নেতৃত্ব দিতে ফ্রন্টলাইনে গিয়ে দাঁড়াবেন। আবি আহমেদ নিজে যুদ্ধে নেমে পড়ায় গোটা ঘটনা নতুন এক নাটকীয় মোড় নিয়েছে। দি ওয়াল
[৩] ২০১৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ। ইথিওপিয়া এবং ইরিত্রিয়ার যুদ্ধ থামানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনিই। সেই যোগ্যতাতেই বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারটি জিতে নিয়েছিলেন।
[৪] প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরে, প্রথম ১০০ দিনের মধ্যেই জরুরি অবস্থা তুলে নিয়ে হাজার হাজার রাজনৈতিক বন্দিকে মুক্তি দেন আবি আহমেদ। উঠিয়ে নেন মিডিয়া সেন্সরশিপ এবং বিরোধী দলের ওপর জারি হওয়া নিষেধাজ্ঞা। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত সামরিক ও বেসামরিক নেতাদের বহিষ্কার করেন। একই সঙ্গে ইথিওপিয়ার রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে নারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।