শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ১৮ নভেম্বর, ২০২১, ০৯:১৪ সকাল
আপডেট : ১৮ নভেম্বর, ২০২১, ০৯:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আদালত চত্বরে প্রিজনভ্যানে ওঠার সময় অঝোরে কাঁদলেন ওসি প্রদীপ

আয়াছ রনি, কক্সবাজার: [২] সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর মেরিনড্রাইভ চেক পোস্টে গুলি করে হত্যা করা হয়।

[৩] এই হত্যা মামলার ৭ম দফায় তদন্তকারী কর্মকর্তার অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে আদালতের কার্যক্রম। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অঝরে কাঁদলেন মামলার ২নং আসামি টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ।

[৪] বুধবার (১৭ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এজলাস থেকে বের করে আসামিদের পুলিশের প্রিজনভ্যানে তোলার সময় তাকে কাঁদতে দেখা গেছে।

[৫] এ সময় হাতকড়া পরানো প্রদীপের দুই পাশে ছিলেন কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুনীর উল গীয়াস ও পরিদর্শক হাফিজুর রহমান।

[৬] এর আগে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আদালতে আনা-নেওয়ার সময় এভাবে প্রকাশ্যে কখনো কাঁদেননি (ওসি) প্রদীপ। সপ্তম ধাপের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে তিনি কেন কাঁদলেন?

[৭] এ ব্যাপারে মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম বলেন, মেজর (অব.) সিনহা হত্যা মামলার আসামি (ওসি) প্রদীপ হয়তো বুঝতে পেরেছেন শিগগিরই তার অপরাধের জন্য শাস্তি পেতে যাচ্ছেন। তিনি যে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন কর্মকর্তাকে হত্যা করে অপরাধ করেছেন সেই অনুশোচনা তার মধ্যে কাজ করছে। আর নিশ্চিতভাবে তাকে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। সেই আশঙ্কা থেকেই তিনি কান্না করছেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।

[৮] এদিকে এ মামলার ৭ম দফা সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আগামী ২৯-৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মো. ইসমাইলের আদালত।

[৯] উল্লেখ্য ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর ৮৩ জন সাক্ষী সহ ১৫ জনকে আসামি করে আলোচিত মামলাটি 'পরিকল্পিত ঘটনা' উল্লেখ করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন র‍্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়