নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] আইসিসির নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরে আসার পর সাকিব আল হাসান নিয়মিত খেলেননি কোনো সিরিজে। অথচ এই সাকিবকে ছাড়া বাংলাদেশকে অনেক ফিকে ও নিষ্প্রাণ লাগে।
[৩] বিশ্বকাপে ইনজুরির কারণে শেষের দুটি ম্যাচে অংশ নিতে পারেননি। এরপর হ্যামস্ট্রিংএর চোটটা আরো বড় হওয়ার কারণে পাকিস্তান সিরিজেও খেলতে পারবেন না সাকিব আল হাসান। তবে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হিসেবে নিউজিল্যান্ডের দুইটি টেস্টেও খেলতে চাইছেন না সাকিব আল হাসান। চলতি বছরের নিউজিল্যান্ড সফরেও যাননি সাকিব আল হাসান। এরপর লঙ্কানদের সাথে টেস্ট সিরিজে না খেলা নিয়েও জল ঘোলা হয়েছে অনেক। এরপর ঘরের মাঠে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে খেলেছিলেন সাকিব আল হাসান। বিসিবির নির্ভরযোগ্য একটি সুত্র থেকে জানা গেছে সাকিব আল হাসান নিউজিল্যান্ড সফরে টেস্ট খেলবেন না।
[৪] পাকিস্তান সফর শেষ করে বাংলাদেশ দল রওনা হবে নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্যে। জানুয়ারিতে সেখানে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম দুটো ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এই টেস্টে সিরিজে ছুটি চেয়েছেন সাকিব।
[৫] তবে জাতীয় দলের সকল ক্রিকেটারদের ছুটি সংক্রান্ত মেইল আসে অপারেশন্স বিভাগে। অপারেশন্স বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খানের সাথে যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া না গেলেও জানা গেছে সাকিব অপারেশন বিভাগে কোন মেইল করেননি।