মাজহারুল ইসলাম: [২] প্রতিদিনের মতো ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আদালতে নিজের খাসকামরায় এলেও বিচারকাজে অংশ নেননি। আদালতে আসার পর তিনি জানতে পারেন তার বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নেয়া হয়েছে। এরপর আনুষঙ্গিক কাজ শেষে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে তিনি খাসকামরা ত্যাগ করেন।
[৩] ধর্ষণের ৭২ ঘণ্টার পর ধর্ষণ মামলা না নিতে পর্যবেক্ষণ দিয়ে রায় দেয়ায় তাকে বিচারিক ক্ষমতা সাময়িক প্রত্যাহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে আদালতে না বসতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
[৪] সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে রোববার সকাল সাড়ে ৯টায় এক প্রজ্ঞাপনে এ নির্দেশনা দেয়া হলেও বেলা ১১টা পর্যন্ত তা জানা ছিল না সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের কারোর। পরে বেলা ১১টা ৫ মিনিটে আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইশতিয়ার আলম জনি বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে স্যারকে কোর্ট করতে নিষেধ করা হয়েছে।