মাজহারুল ইসলাম: [২] প্রতিবছর এই বন্দরের আয় বাড়লেও বেহাল সড়ক ও ঝুকিপূর্ণ সেতুর কারণে পণ্য পরিবহন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে, ব্যাহত হচ্ছে রাজস্ব আদায়। ডিবিসি
[৩] বন্দরে ইমিগ্রেশন চালু না থাকায় যাত্রী পারাপার সম্ভব হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা যাতায়াত করতে না পারায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক। অথচ ভারত থেকে ১০টি পণ্য আমদানি ও বাংলাদেশ থেকে সকল পণ্য রপ্তানির জন্য তৈরি করা হয়েছে এ বন্দরের অবকাঠামো।
[৪] এ বন্দর চালুর পর কয়লা ও পাথর আমদানি এবং হাতে গোনা কয়েকটি পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। এতে বছরে আয় হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। ইমিগ্রেশন চালু না থাকায় ব্যবসায়ীরা যাতায়াত না করায় আমদানি ও রপ্তানির পরিমাণ বাড়ছে না।