শিমুল মাহমুদ: [২] এক লাফে সাত টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে এক লাফে তেলের দাম কেজিতে সাত টাকা বাড়া অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু এ দেশে সেটা সম্ভব, কে এর প্রতিবাদ করবে? প্রতিবাদ করলে তো আপনাকে যেতে হবে শ্রীঘর অথবা লাল ঘরে। ‘প্রতিবাদ’ বলে যে শব্দটি গণতন্ত্রে স্বীকৃত, সে শব্দটিকে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন শেখ হাসিনা। এটাই হলো বাস্তবতা।
[৩] বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে চাল-ডাল-তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি ও শ্রমজীবী মানুষের ভোগান্তির প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আয়োজিত মানবন্ধনে র বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী তিনি এ কথা বলেন।
[৪] তিনি বলেন, আজকে এ ধরনের মিথ্যাচার অন্ধকার নেমেছে বাংলাদেশে। কারো কোনো নিরাপত্তা নেই। ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে এ দেশে আমরা বাস করছি। আমাকে অনেকেই বলছে, পুলিশ বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে আইডি কার্ড চাচ্ছে, ব্যবসায়িক লাইসেন্সসহ অন্যান্য সার্টিফিকেট চাচ্ছে। এটার কারণ, বিএনপির নেতাকর্মীদের ভয় দেখানো।
[৫] সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, এসব করে আপনাদের কোনো লাভ হবে না। যারা অত্যাচারী, মানুষের ওপর নির্মমতা দেখায়, তারা ইতিহাসে টিকেনি। তারা জনগণের শত্রু, তাদের পতন হবেই এবং সত্যর জয় হবেই।