শিরোনাম
◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি ◈ এ‌শিয়া কাপ, রা‌তে আফগানিস্তা‌নের মু‌খোমু‌খি বাংলাদেশ ◈ ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম: হিজাব–নন-হিজাব, সবার পোশাক ও পরিচয়ের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে ◈ সঙ্কটে এশিয়া কাপ! দা‌বি না মান‌লে, প‌রের ম‌্যাচ আরব আ‌মিরা‌তের বিরু‌দ্ধে খেল‌বে না পাকিস্তান ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে এবার মুখ খুললেন সৌরভ গাঙ্গু‌লি ◈ নেতানিয়াহুর পাশে আমেরিকা, লক্ষ্য হামাস ধ্বংস: রুবিও ◈ বিনা পাসপোর্টে ভারতে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ ◈ ম‌তের মিল হ‌চ্ছে না,  জামায়াতের সাথে এনসিপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে যে সব কারণে ◈ মৌলভীবাজারে উদ্ধার হওয়া ‘পিট ভাইপার’: কতটা বিষধর এই সবুজ বোড়া?

প্রকাশিত : ২৫ অক্টোবর, ২০২১, ০২:০৪ রাত
আপডেট : ২৫ অক্টোবর, ২০২১, ০৯:১৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কুখ্যাত মাদককারবারী অতোনিলকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেবে কলম্বিয়া

সালেহ্ বিপ্লব: [২] কুখ্যাত দাইরো এন্তোনিও উসুগা কলম্বিয়ার সেনা, বিমান ও পুলিশ বাহিনীর যৌথ অভিযানে ধরা পড়েছে গত শনিবার। বিবিসি

[৩] সে কলম্বিয়ার সবচেয়ে বড়ো ক্রিমিনাল গ্যাং পরিচালনা করতো। অনেক বছর ধরেই অতোনিলের নাম রয়েছে মার্কিন নিয়ন্ত্রণ এজেন্সির মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় তার নাম রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র তার মাথার দাম ঘোষণা করেছিলো ৫০ লাখ ডলার।

[৪] তার বিরুদ্ধে ২০০৩ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ৭৩ মেট্রিক টন কোকেন সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে।

[৫] কলম্বিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী দিয়েগো মোলানো সেখানকার দৈনিক এল টিয়েম্পোকে বলেছেন, কুখ্যাত মাদককারবারীকে এখন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

[৬] গ্রেপ্তারের পর দাইরো এন্তোনিও উসুগাকে রাজধানী বোগোটার একটি সেনাছাউনিতে রাখা হয়েছে বলে কলম্বিয়ার দৈনিক এল নুয়েভো সিগলো জানায়। এই দাইরো গালফ ক্ল্যান নামের একটি চক্রের হর্তাকর্তা।

[৭] ‘গালফ ক্ল্যান’ চক্রটি আগে ‘উসুগা ক্ল্যান’ নামে পরিচিত ছিল। এটি পরিচালনা করতো দাইরোর ভাই। প্রায় ১০ বছর আগে নতুন বর্ষবরণের এক অনুষ্ঠানে পুলিশের অভিযানকালে ভাই নিহত হওয়ার পর ‘উসুগা ক্ল্যান’ চক্রের দায়িত্ব নেয় দাইরো। পরে চক্রের নাম পাল্টে ‘গালফ ক্ল্যান’ রাখা হয়।

[৮] ‘গালফ ক্ল্যান’ কলম্বিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী অপরাধী সংগঠন। কলম্বিয়ার বিভিন্ন প্রদেশে ‘গালফ ক্ল্যান’ চক্রটি সক্রিয়। তাদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীরও সংযোগ রয়েছে। চক্রটি মাদকের পাশাপাশি মানব পাচার করে থাকে। এ ছাড়া তারা অবৈধভাবে স্বর্ণের খনি খনন করে, চাঁদাবাজিও করে।

[৯] চক্রটিতে প্রায় ১ হাজার ৮০০ জন সশস্ত্র সদস্য রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। তারা মূলত উগ্র ডানপন্থী আধা সামরিক গোষ্ঠী থেকে সদস্য সংগ্রহ করে থাকে। বিভিন্ন সময় আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, হন্ডুরাস, পেরু, স্পেনে এ চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার হতে দেখা গেছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়