শর্বাণী দত্ত: আগামী বছর আবার দুর্গাপূজা হবে। এবারের চেয়েও ধুমধাম করে, মহাসমারোহে হবে। তোমরা যতো তেড়ে আসবে, ততো আছড়ে পড়বে। মূর্তিপূজা পুতুল পূজা যা ইচ্ছা তাই করবো। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। নিজের আঙিনায়, নিজের পয়সায়, নিজের পরিশ্রমে পূজা করি, কারও কোনো ক্ষতি তো করি না। তাই কারও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। কাউকে ভয় পাওয়ারও না। এ দেশ ছেড়ে পালানোরও প্রশ্ন ওঠবে না আর। বরং যে কাজেই পৃথিবীর যে দেশেই থাকা হোক, পুজো করতে আবার এখানেই আসা হবে। প্রতি বছর আসা হবে।
মূর্তিপূজা দেখে গায়ে আগুনের ফোসকা যাদের পড়ে, তাদেরও চিন্তা নেই। তাদের জন্য বার্নলের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু আর কেউ পালাবো না আমরা। ভাঙতে আসলেই ভেঙে দেবো। মনে আছে একবার পিস টিভিতে জাকির নায়েককে এক ভদ্রমহিলা জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘হিন্দু ধর্ম যদি হিংসার ধর্ম না হয়, তবে মহাভারতে এতো যুদ্ধ আক্রমণ জয় পরাজয় কেন?’ উত্তরটা আমি দিই- দুর্বলতা অহিংসা নয়। সহ্য করে যাওয়াও ধর্ম হতে পারে না। শত্র বারবার অযাচিতভাবে, অন্যায়ভাবে, বিনা প্ররোচনায় শত্রæতা করতে এলে তাকে রুখে দেওয়াই ধর্ম। Resistance is your religion. অনেক পালিয়েছি আমরা, আর নয়! Sharbani Datta-র ফেসবুক ওয়ালে লেখাটি পড়ুন।