ওয়ালিউল্লাহ সিরাজ: [২] জাপানে আত্মহত্যার হার এমনিতেই বেশি। করোনার কারণে শিশুদের মাঝেও বেড়েছে এই হার। দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরিপে দেখা যায়, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকে শিশু শ্রেণি থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের ৪১৫ জন শিশু শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। রয়টার্স
[৩] বৃহস্পতিবার জাপানের সংবাদমাধ্যম আশাহি এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, করোনা মহামারির মধ্যে আত্মহত্যা করা শিশু শিক্ষার্থীদের এই সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১০০ জন বেশি। ১৯৭৪ সাল থেকেও সর্বোচ্চ। ১৯৭৪ সাল থেকে জাপানে শিশু শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার রেকর্ড রাখা হয় দেশটিতে।
[৪] অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা উত্তর আমেরিকা মহাদেশের একটি দেশ। এটি কিউবা ও নিকারাগুয়ার মাঝখানে অবস্থিত। দেশটির জনসংখ্যা মাত্র ৯৮ হাজার। ২০০৮ সালে দেশটিতে শিশু আত্মহত্যার হার ছিলো শূণ্য। বর্তমান শিশু আত্মহত্যার হার ০.৪।
[৪] বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের (বিএসএএফ) তথ্য মতে, বাংলাদেশে ২০১৮ সালের এক জরিপে দেখা যায়, ১১ মাসে কমপক্ষে ২৯৩ জন শিশু আত্মহত্যা করে। ২২ জন শিশু আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। ডেইলি স্টার
[৪] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যর তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর বিশ্বে ৭ লাখেরও বেশি মানুষ আত্মহত্যা করে। আর একটি মানুষ আত্মহত্যা করার আগে কম পক্ষে ২০ বার চেষ্টা করে। একজনের আত্মহত্যার প্রভাব পড়ে বন্ধু, পরিবার ও সমাজের লোকদের উপরে।