আমিরুল ইসলাম: [২] হাতশাগ্রস্তদের চিহ্নিত করে বিশেষ সহায়তা কার্যক্রমের ভেতর নিয়ে আসতে হবে। [৩]
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ডা. মো. তাজুল ইসলাম বলেন, করোনাকালে শিক্ষার্থীরা তাদের স্বাভাবিক জীবন থেকে দূরে থাকায় তাদের ভেতর হাতাশা ও বিষণœতা বেড়েছে। অনেক শিক্ষার্থী মাদকাশক্ত ও সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারে আশক্ত হয়ে পড়েছে।
[৪] পারিবারিক চাপ বেড়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বড় ধরনের অভিঘাত সৃষ্টি হয়েছে বলে হতাশা বিরক্তি ও ক্ষোভ থেকে অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে।
[৫] অভিবাবক, সঙ্গী-সাথী, শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করতে হবে কারা আবেগীয়ভাবে ঝুঁকিপূণও মানসিক সাস্ব্যের দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে। কারা জীবনকে সহজভাবে নিতে পারছে না। বিক্ষুব্ধ ও হতাশ হয়ে ভেঙ্গে পড়েছে।[৬] প্রয়োজনে কাউন্সিলিং করা ও সাইকাটিস্ট দেখিয়ে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। সামগ্রিক সামাজিক ও মানসিক সেবা তাদেরকে দিতে হবে। সবসময় প্রফেশনাল কাউন্সিলরের প্রয়োজন নেই ।