সুজিৎ নন্দী: [২] সোমবার বিশ্ব বসতি দিবস। বিশ্বব্যাপী মানুষের নিরাপদ ও বাসযোগ্য আবাসন নিশ্চিত করতে সর্বস্তরে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৬ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব বসতি দিবস পালন করা হয়।
[৩] দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের মত মৌলিক চাহিদাসমূহ পূরণ করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অর্থনীতি, দ্রুত নগরায়ণ ও শিল্পায়নের ফলে পরিবেশ দূষণ এবং ব্যবহারযোগ্য জমির পরিমাণ দ্রুত কমে আসা এ চ্যালেঞ্জকে বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণে।
[৪] তথাপি সরকার এবং দেশের আপামর জনসাধারণ এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সর্বদা সচেষ্ট ও তৎপর রয়েছে। দেশের সকল নাগরিকের জন্য টেকসই ও মানসম্মত আবাসন নিশ্চিত এবং পরিকল্পিত নগরায়ণ ও উন্নয়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
[৫] সুশাসন নিশ্চিত করতে সরকারি কর্মচারীদের উন্নত কর্মপরিবেশ ও নিরাপদ আবাসন নিশ্চিত করা অপরিহার্য। জাতিসংঘ প্রণীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ১১ অনুয়ায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ, অভিঘাতসহনশীল এবং টেকসই নগর ও জনবসতি গড়ে তোলার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
[৬] লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সরকারি, বেসরকারি, ছিন্নমূল সকল নাগরিকের জন্য আবাসনের সু-ব্যবস্থা করার নিমিত্ত অধীনস্থ সংস্থাগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প ও কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে।