মাজহারুল ইসলাম:[২]এ জন্য সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ও সেনাবাহিনীর অধীন মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিচ্ছে। আটকে পড়া লাইসেন্সের মধ্যে কমপক্ষে দেড় লাখ বিদেশযাত্রী রয়েছেন। লাইসেন্স না পাওয়ায় তারা বিদেশে যেতে পারছেন না। ঢাকা পোস্ট
[৩]সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, করোনার মধ্যে শুধু আঙ্গুলের ছাপ না নেওয়ায় কমপক্ষে ছয় লাখ আবেদনকারী বিপাকে পড়েছেন। এ সমস্যার সুরাহা করতে উদ্যোগ নিয়েছে বিআরটিএ। সম্প্রতি রাজধানীর পল্লবীতে স্থাপিত এনরোলমেন্ট স্টেশনে আবেদনকারীদের আঙ্গুলের ছাপ নেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
[৪]বিআরটিএর পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) শীতাংশু শেখর বিশ্বাস বলেন, আটকে থাকা সব ড্রাইভিং লাইসেন্স অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ধাপে ধাপে সরবরাহ করতে পারব। এ মাস থেকে শুরু করে ছয় মাসের মধ্যে আটকে থাকা সব ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহ শেষ করা হবে।
[৫]পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও ড্রাইভার্স ট্রেনিং সেন্টারের চেয়ারম্যান মো. নুর নবী শিমু বলেন, দীর্ঘদিন ধরে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরও চালকরা লাইসেন্স পাচ্ছেন না। তারা রাস্তায় স্লিপ নিয়ে চলছেন। পুলিশ তাদের হয়রানি করছে।