ফাহমিদুল কবীর: [২] গত ২৫ নভেম্বর, প্রায় নয় কোটি টাকা মূল্যের সাপের বিষসহ দুইজনকে আটক করে সি আই ডি। পরে জব্দ হওয়া সাপের বিষ গবেষণাগারে পরীক্ষার আদেশ দেয় আদালত। বিবিসি বাংলা
[৩] ঢাকায় জব্দ করা সাপের বিষসহ দুই স্থানের ২০ টি নমুনা আদালতের নির্দেশে পরীক্ষা করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজির অধ্যাপক মো: আবু রেজা। পরীক্ষায় নমুনাগুলোর একটিতেও সাপের বিষের অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন তিনি।
[৪] স্নেক ভেনমের প্রোফাইলের সাথে সংগৃহিত নমুনার মিল ছিলনা বলে জানিয়েছেন তিনি। নমুনাগুলোতে আটা, ময়দা, সার্ফ এক্সেল, সাগুদানা ও কোমল পানীয়র অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
[৫] যে পরিমান সাপের বিষ পুলিশ জব্দ করেছে তা সাপের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে ১৫ থেকে ২০ বছর সময় লাগবে। সিআইডির তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রবীর কুমার ঘোষ বলেছেন, আটক অভিযুক্তদের রিরুদ্ধে এখন প্রতারণার অভিযোগ আনা হবে।
[৬] প্রতারণার নতুন কৌশল হিসেবে কয়েকটি চক্র ভুয়া সাপের বিষের ব্যবহার করছে, বলে ধারণা করছেন তিনি। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল