শিমুল মাহমুদ: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম বলেছেন, আমাদের হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ টিকা মজুত রয়েছে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনীয় টিকা পাওয়ার উৎসও নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতি মাসে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এক কোটি টিকা দেয়াসহ প্রায় দুই কোটির মতো টিকা দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। রোববার (১৯ সেপ্টম্বর) ফেসবুক লাইভে এসে তিনি এ তথ্য জানান।
[৩] মহাপরিচালক বলেন, ষাটোর্ধ্ব বয়সের মানুষ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সংক্রমিত হয়েছেন এবং তাদের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি। এটা মাথায় রেখে টিকাদান কার্যক্রমে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।
[৪] অধ্যাপক খুরশীদ আলম বলেন, ইতোমধ্যে স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হয়েছে, তাই সেখানে টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা সম্ভব না। এ অবস্থায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি উপজেলা অডিটোরিয়ামে এবং উপজেলার যে কোনো বড় হলরুমে টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করবো।
[৫] তিনি আরও বলেন, ইউনিয়ন পর্যায়ে নিয়মিত টিকাদানের পাশাপাশি স্বাস্থ্য সহকারীদের মাধ্যমে ইউনিয়ন সাব-সেন্টার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে টিকা দেয়া হবে। সপ্তাহের যে দুই দিন নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রম থাকবে না, এমন দুই দিন করোনা ভাইরাসের টিকা দেয়া হবে।
[৬] উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তারা কোভিড-১৯ এর টিকাদান কেন্দ্র হিসেবে একটি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন করবেন। টিকা প্রত্যাশীরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকার জন্য নিবন্ধন করবেন এবং এসএমএস পাওয়া সাপেক্ষে নির্ধারিত কেন্দ্র থেকে টিকা নেবেন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব