আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] যে মানুষটিকে ভাবা হচ্ছিলো মধ্যপন্থী তালিবানের প্রতিভূ, তিনি আফগান সরকারে কোনঠাঁসা হয়ে পড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এমনকি খবরে প্রকাশ, মোল্লা আব্দুল ঘানি বারাদার তার এক সমকর্মীর দ্বারা শারিরিকভাবে লাঞ্ছিত হয়েছেন। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
[৩] বারাদার শুরু থেকেই চাচ্ছিলেন আফগানিস্তানে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠিত হোক। তিনি প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে সিনিয়র তালিবান নেতাদের সঙ্গে সরকারে সংখ্যালঘুদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব দেন। এক পর্যায়ে খলিল-উর-রহমান হাক্কানি নিজের চেয়ার থেকে উঠে গিয়ে বারাদারকে ঘুসি মারতে থাকেন। দ্য গার্ডিয়ান
[৪] এরপর ফয়ারে তাদের দুজনের দেহরক্ষীরা প্রবেশ করে একে অপরের উপর গুলি চালাতে থাকে। তাদের বেশ কয়েকজন জখম বা নিহত হন। বারাদার এই ঘটনায় আহত না হলেও কাবুল ছেড়ে চলে যান। তিনি কান্দাহারে উপস্থিত হয়ে এই ব্যাপারে গ্রুপের আধ্যাত্মিক নেতা হাবিয়াতুল্লা আখুন্দজাদার সঙ্গে আলোচনা করেছেন বলে জানিয়েছে তালিবানের একটি সূত্র।
[৫] নতুন তালিবান সরকারের ৯০ শতাংশই পশতুন। এদের ৪ জন বিখ্যাত অথবা কুখ্যাত হাক্কানি পরিবারের সদস্য। ২০১৬ সালে তালিবানে মিশে যায় হাক্কানি নেটওয়ার্ক।