মাসুদ আলম ও মিনহাজুল আবেদীন: [২] বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ডিএমপি সদর দপ্তরে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, অপরাধের শিকার কারা হচ্ছেন, কী কারণে হচ্ছেন- এর সঠিক কারণ নির্ণয় করতে হবে। আমাদের মূল দায়িত্ব অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা। সে লক্ষ্যে ফুট পেট্রোল, মোবাইল পেট্রোল ও চেক পোস্টের কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা যাতে অবনতি না ঘটে সে দিকে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রকৃত অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। ঢাকা শহরের অপরাধ প্রতিরোধে সবাইকে আরো নিরলসভাবে কাজ করতে হবে।
[৪] ডিএমপি কমিশনার বলেন, নগরবাসীর আস্থা অর্জনে আমাদের আরো বেশি সজাগ থাকতে হবে। নগরবাসীর সবাইকে আইনানুগ সহযোগিতা করতে হবে। এমন সকল কাজ করতে হবে যেনো আমরা আমাদের পোশাক নিয়ে গর্ব করতে পারি।
[৫] চলতি বছরের আগস্ট মাসে অস্ত্র, মাদক, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিলসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের পুরস্কৃত করেন ডিএমপি কমিশনার। গোয়েন্দা বিভাগের মধ্যে প্রথম হয়েছে গোয়েন্দা গুলশান বিভাগ।
[৬] ট্রাফিক বিভাগের মধ্যে প্রথম হয়েছে ট্রাফিক লালবাগ বিভাগ। এছাড়াও মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগসহ নয়টি বিভাগের ১১৭ জন অফিসার এবং ফোর্সকে বিশেষ পুরস্কার দেয়া হয়।
আপনার মতামত লিখুন :