শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:৫৬ রাত
আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গভীর রাতে বাবা-মায়ের কবরের পাশে কাঁদলেন শামীম ওসমান

নিউজ ডেস্ক : বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা। নগরীর কেন্দ্রীয় কবরস্থানের সামনে একটি কালো গাড়ির সামনে কয়েকজন কৌতূহলী মানুষের ভিড়। কয়েকজন দূর থেকে কবরস্থানের ভিতরে কোনো একজন মোনাজাতরত মানুষের ছবি তুলতে ব্যস্ত।

গভীর রাতে সেই ছবি চলে যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আর শুক্রবার দিনভর সেই ছবি রীতিমতো ভাইরাল হয়ে উঠে। ছবিটি একজন এতিম সন্তানের, যিনি তার বাবা মায়ের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে কাঁদছিলেন।

তিনি আর কেউ নন, বহুল আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা ও এমপি একেএম শামীম ওসমান। যিনি প্রায়শই গভীর রাতে ছুটে আসেন বাবা মায়ের কবরের পাশে। যেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন তার পরিবারের আরও সদস্যরা।

শুক্রবার প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানালেন, বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১১টা কিংবা সাড়ে ১১টার দিকে কবরস্থানের বাইরে একটি গাড়ি এসে থামল। অনেকেই রাতে আসেন তাদের মৃত স্বজনদের জন্য দোয়া করেন। স্বাভাবিক ব্যাপার ভেবেই আমরা খুব একটা খেয়াল করিনি। কিন্তু গাড়ি থেকে নেমে কবরস্থানের ছোট দরজা দিয়ে যিনি প্রবেশ করলেন তার উচ্চতা দেখে আমরা বুঝে ফেলি তিনি শামীম ওসমানই হবেন। অনেকক্ষণ ছিলেন সেখানে তিনি। বাচ্চাদের মতো হাউমাউ করে কেঁদেছেন। হয়তো দিনের বেলায় তিনি এলে পেছনে অনেক লোকজন হয়ে যায়, তাই একাকীত্বে দোয়া করতেই রাতে আসেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানালেন, বের হয়ে আসার পর ছবি তুলতে গিয়েছিলাম। তিনি খুব শান্ত গলায় বললেন- জিয়ারত করতে এসেছি। দোয়া করতে এসেছি। আপনারাও দোয়া কইরেন। এটাই আমাদের শেষ ঠিকানা। সবাইকে একদিন এই ঠিকানায় যেতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়