শিরোনাম
◈ আজ রাজধানীতে চলাচলে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা ◈ হাদি হত্যাকাণ্ডের পর নিরাপত্তা শঙ্কা: গুরুত্বপূর্ণ ১২৭ নেতা নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ◈ ৩০০ ফিট ও কুড়িল এলাকায় জনসমাগম, প্রস্তুত ১৭ অ্যাম্বুলেন্স ◈ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন: কনকনে শীত উপেক্ষা করে সূর্যোদয়ের আগেই পূর্বাচলে মানুষের ঢল (ভিডিও) ◈ সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন নির্দেশনা হাইকোর্টের ◈ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ ◈ হঠাৎ করে ওএমএসের চাল-আটা বিক্রি বন্ধ, বিপাকে দরিদ্র মানুষেরা ◈ দেশে ফিরতে সপরিবারে হিথ্রো বিমানবন্দরে তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ এবার ভারতের অরুণাচল প্রদেশ চায় চীন, পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধির দিকেও ইঙ্গিত: পেন্টাগনের প্রতিবেদন ◈ ঢাকা মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত

প্রকাশিত : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:৫৬ রাত
আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গভীর রাতে বাবা-মায়ের কবরের পাশে কাঁদলেন শামীম ওসমান

নিউজ ডেস্ক : বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা। নগরীর কেন্দ্রীয় কবরস্থানের সামনে একটি কালো গাড়ির সামনে কয়েকজন কৌতূহলী মানুষের ভিড়। কয়েকজন দূর থেকে কবরস্থানের ভিতরে কোনো একজন মোনাজাতরত মানুষের ছবি তুলতে ব্যস্ত।

গভীর রাতে সেই ছবি চলে যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আর শুক্রবার দিনভর সেই ছবি রীতিমতো ভাইরাল হয়ে উঠে। ছবিটি একজন এতিম সন্তানের, যিনি তার বাবা মায়ের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে কাঁদছিলেন।

তিনি আর কেউ নন, বহুল আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা ও এমপি একেএম শামীম ওসমান। যিনি প্রায়শই গভীর রাতে ছুটে আসেন বাবা মায়ের কবরের পাশে। যেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন তার পরিবারের আরও সদস্যরা।

শুক্রবার প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানালেন, বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১১টা কিংবা সাড়ে ১১টার দিকে কবরস্থানের বাইরে একটি গাড়ি এসে থামল। অনেকেই রাতে আসেন তাদের মৃত স্বজনদের জন্য দোয়া করেন। স্বাভাবিক ব্যাপার ভেবেই আমরা খুব একটা খেয়াল করিনি। কিন্তু গাড়ি থেকে নেমে কবরস্থানের ছোট দরজা দিয়ে যিনি প্রবেশ করলেন তার উচ্চতা দেখে আমরা বুঝে ফেলি তিনি শামীম ওসমানই হবেন। অনেকক্ষণ ছিলেন সেখানে তিনি। বাচ্চাদের মতো হাউমাউ করে কেঁদেছেন। হয়তো দিনের বেলায় তিনি এলে পেছনে অনেক লোকজন হয়ে যায়, তাই একাকীত্বে দোয়া করতেই রাতে আসেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানালেন, বের হয়ে আসার পর ছবি তুলতে গিয়েছিলাম। তিনি খুব শান্ত গলায় বললেন- জিয়ারত করতে এসেছি। দোয়া করতে এসেছি। আপনারাও দোয়া কইরেন। এটাই আমাদের শেষ ঠিকানা। সবাইকে একদিন এই ঠিকানায় যেতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়