সুমাইয়া মিতু: [২] রাজধানী কাবুলসহ মাজার-ই- শরিফ ও হেরাতে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বিক্ষোভ করেছে শান্তিপ্রিয় সাধারণ আফগানরা। প্রতিরোধ কর্মসূচিতে সাধারণ জনতাকে ছত্রভঙ্গ ও সতর্ক করতে গুলি ছোঁড়ে তালিবান। বিবিসি, এনডিটিভি
[৩] মঙ্গলবার অসংখ্য মানুষ একত্রিত হয়ে ব্যানার হাতে পাকিস্তান অ্যাম্বাসির সামনে ইসলামাবাদের অনধিকারচর্চার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন নারী। অভিযোগ রয়েছে তালিবানের সঙ্গে ইসলামাবাদের যোগসূত্র রয়েছে।
[৪] গত সপ্তাহের শেষে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ফাইজ হামিদ কাবুলে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। মূলত তালিবান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আফগানিস্তানের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করাই ছিলো তার মূল উদ্ধেশ্য।
[৫] এএফপি কর্মকর্তারা তালিবান যোদ্ধাদের ভিড় সরানোর জন্য ফাঁকা গুলি ছুঁড়তে দেখেন। এর আগের দিন মাজার-ই-শরিফের উত্তরের একটি শহরে নারীদের ছোট একটি দল তাদের অধিকারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। গত সপ্তাহে হেরাতে,নারীরা নতুন সরকার গঠনে নারীদের অংশগ্রহণের যৌক্তিক দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ করেছে। সম্পাদনা: সাকিবুল আলম