শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৬ আগস্ট, ২০২১, ০৮:২৬ রাত
আপডেট : ২৬ আগস্ট, ২০২১, ১০:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] গুলশানে ডিএনসির অভিযানে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার

মাসুদ আলম ও সুজন কৈরী: [২] রাজধানীর গুলশান এলাকায় একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদের বোতল উদ্ধার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এই ঘটনায় আটক করা হয়েছে তিনজনকে। তারা হলেন ফয়সাল, তার গাড়ি চালক ইব্রাহিম ও আলম।

[৩] বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) রাতে গুলশান-১ এর ১২৮ নম্বর রোডের ৬ নম্বর বাড়িতে এই অভিযান চালায় ডিএনসি। অভিযানের নেতৃত্ব দেন ডিএনসি’র ঢাকা মেট্রো (উত্তর) উপ-পরিচালক মো. রাশেদুজ্জামান। তার সঙ্গে ছিলেন সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান ও গুলশান জোনের পরিদর্শক শামসুল কবির।

[৪] ডিএনসি বলছে, কালাম রিয়েল এস্টেট নামক একটি আবাসন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের মালিকের ছেলে হচ্ছেন ফয়সাল। তিনি আবাসন ব্যবসার কথা বলে গুলশান-১ নম্বরের ওই বাড়িটি ভাড়া নেন। দীর্ঘদিন ধরে সেখানে লোকচক্ষুর আড়ালে মাদক সাপ্লাইয়ের ব্যবসা করছিলেন।

[৫] উপ-পরিচালক রাশেদুজ্জামান বলেন, আবাসন ব্যবসার আড়ালে ফয়সাল দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে মাদকের ব্যবসা করছিলেন। অভিযানকালে তার বাসার আলমারি থেকে শুরু করে সব জায়গায় মদের বোতল পাওয়া গেছে। এসব মদ কোথা থেকে সংগ্রহ করত কিংবা কতোদিন ধরে সংগ্রহ করা হয়েছে, কাদের কাছে পৌঁছে দিতো তা জিজ্ঞাসাবাদে জানা সম্ভব হবে। আমরা তাদের মাত্র আটক করেছি, জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে।

[৬] তিনি বলেন, ফয়সালের কাছে ২০০৯ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মাদকের লাইসেন্স থাকলেও পরে রিনিউ (নবায়ন) করা হয়নি। আর মাদকের নিজস্ব লাইসেন্স থাকলেও এতো মাদক মজুত কিংবা সংরক্ষণ করার আইনগত কোনো বৈধতা নেই।

[৭] এদিকে পৃথক অভিযানে গুলশান-১ নম্বরের ১১৩ নম্বর রোডের কালাম রিয়েল এস্টেটের একটি অফিস থেকেও বিদেশি মদ উদ্ধার করেছে ডিএনসি। এ সময় দুটি গাড়িও জব্দ করা হয়। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়