শিরোনাম
◈ আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের দাপট, গোল্ডসহ ১১ পদক অর্জন ◈ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্যাখ্যা দেননি. ইনকিলাব মঞ্চ কর্মসূচি দেবে সোমবার ◈ হাদি হত্যা মামলায় নতুন মোড়, সেই ফয়সালসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন ◈ বাংলাদেশের দুর্বল ব্যাংক কিনতে চীনকে প্রস্তাব, সহজ হবে লেনদেন, কমবে ডলারের চাপ (ভিডিও) ◈ চূড়ান্ত হলো বিএনপির ৩০০ আসনের মনোনয়ন, শিগগিরই ঘোষণা ◈ ধ্বংস্তূপ থেকে আবার দেশকে টেনে তুলবে বিএনপি: তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবে: ইসি ◈ ভারত সফ‌রে মে‌সি ৮৯ কো‌টি টাকা পে‌লেও উদ্যোক্তা শতদ্রু দ‌ত্তের ২২ কোটি টাকা ফ্রিজ করলো তদন্তকারী অ‌ফিসাররা ◈ হাইকমিশনারকে হুমকি, নয়াদিল্লির প্রেস নোট প্রত্যাখ্যান করল বাংলাদেশ ◈ দেশের ৮ বিভাগে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইব্যুনাল গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

প্রকাশিত : ২৬ আগস্ট, ২০২১, ০৩:১৯ দুপুর
আপডেট : ২৬ আগস্ট, ২০২১, ০৩:২১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাংবাদিক তোয়াব খানের এনজিওগ্রাম সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে

ইয়াসিন কবির জয়ের ফেসবুক থেকে: আমাদের সকলের প্রিয় তোয়াব ভাইয়ের এনজিওগ্রাম সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট ২০২১) তিনি বর্তমানে ইউনাইটেড হাসপাতালে কার্ডিওলজিস্ট ডা. কায়সার নাসিরুল্লাহর অধীনে চিকিৎসাধীন আছেন।

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক, বঙ্গবন্ধুর প্রেস সচিব, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বর্ষীয়ান এই সাংবাদিক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত ১৬ আগস্ট থেকে হাসপাতালের চিকিৎসাধীন আছেন।
তোয়াব খান সাংবাদিকতায় একটি প্রতিষ্ঠান। তাঁর সাংবাদিকতা জীবনের শুরু ১৯৫৫ সালে। পরে ১৯৬১ সালে দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন আর ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে তাঁর লেখা ও পাঠ করা ‘পিণ্ডির প্রলাপ’ মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার পক্ষের প্রতিটি বাঙালিকে প্রেরণা জোগাত।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তোয়াব খান যোগ দেন দৈনিক বাংলায় (অধুনা লুপ্ত দৈনিক পাকিস্তান) । ১৯৭২ সালে তিনি এই পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে ট্রাস্ট পরিচালিত পত্রিকাটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠে। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি প্রধান তথ্য কর্মকর্তা এবং প্রেস ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
আবার ফিরেছিলেন সাংবাদিকতায়, দৈনিক বাংলার সম্পাদক হিসেবে। কিন্তু ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় আসা খালেদা জিয়ার সরকার তাঁকে চাকরিচ্যুত করে। তিনি যোগ দেন আধুনিক ধারার দৈনিক জনকণ্ঠে।
১৯৯৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক তোয়াব খানের নেতৃত্বে আধুনিক সংবাদপত্রের ধারণা নিয়ে যাত্রা শুরু করে দৈনিক জনকণ্ঠ। একই সময়ে দেশের পাঁচ বিভাগ থেকে পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়ে পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করে। সংবাদপত্রজগতের জীবন্ত কিংবদন্তি তোয়াব ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। সুস্থ হয়ে উঠুন আমাদের প্রিয় তোয়াব ভাই।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়