সুমাইয়া ঐশী: [২] করোনার কারণে বর্তমানে এই দুই দেশের মধ্যে বিমান চলাচল বন্ধ আছে। ফলে বাংলাদেশ থেকে কোনো পর্যটক বা রোগী ভারতে যেতে পারছে না, এতে করেই কলকাতা ও চেন্নাইয়ের পর্যটন খাতসহ হাসপাতাল ও ব্যবসা বাণিজ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। লোকসানে দিন গুনছে এসব খাত। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৩] কলকাতার নিউ মার্কেটে মোট গ্রাহকের ৫০ শতাংশই থাকে বাংলাদেশি। একই সঙ্গে কলকাতার নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলের হোটেল ও গেস্ট হাউজের ৭০ শতাংশ গ্রাহক বংলাদেশি এবং পরিবহন খাতে কিছু অঞ্চলে বাংলাদেশের অবদান ৮০ শতাংশ পর্যন্ত।
[৪] অন্যান্য সময় কলকাতার এএমআরআই হাসপাতালে প্রতি মাসে ৩ হাজার বাংলাদেশি রোগী চিকিৎসা নিতে যান। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, করোনার মধ্যে এখন পর্যন্ত সংখ্যা ৩০০-৪০০টি ভিসা আবেদন পেয়েছেন তারা। বিমান চালু হওয়ার পর সেসব রোগী ওই হাসপাতালে যেতে পারবেন। একই অবস্থা চেন্নাই ও কলকাতার অন্যান্য হাসপাতালগুলোর। ফলে বড় অংকের ক্ষতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে হাসপাতালগুলোকে। যতো দ্রুত সম্ভব আবারো চালু হোক দুই দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা, সেই দাবি জানিয়েছে এসব খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।
আপনার মতামত লিখুন :