ওয়ালি উল্লাহ : [২] ২১শে আগস্ট উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ছিলো বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। দলের সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন।
[৩] তিনি বলেন, তখনকার সরকারের সাহায্য ছাড়া এমন হামলা সম্ভব ছিলো না। ওইদিন রাত ১১টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সে চারজনকে দেশ থেকে বাইরে পাঠিয়ে দেন খালেদা জিয়া (তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী)। তার মধ্যে তাজউদ্দীনও ছিল। শোনা যাচ্ছে, তখন কর্নেল রশিদ ও ডালিম ঢাকায় এসেছিল। তাদের রক্ষা করে খালেদা জিয়া। যখন তারা জানলো- আমি মরি নাই। তখন দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনও জড়িত ছিল।
[৪] শেখ হাসিনা বলেন, আক্রমণকারীদের রক্ষা করার জন্য সেদিন ভয়াবহতার মধ্যেই পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাস ছুড়েছে। সব আলামত সিটি করপোরেশনের গাড়িতে পানি এনে তা দিয়ে ধুয়ে নষ্ট করা হয়েছে। একটা গ্রেনেড অবিস্ফোরিত থেকে যায়, সেটিও সংরক্ষণের কথা বলায় একজন অফিসারকে ধমকানো হয়। পরে তাকে নির্যাতনও করা হয়েছে। সরকারের সহযোগিতা না থাকলে তো এমন হতে পারে না।
[৫] আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও অন্যান্য সিনিয়র নেতা।
[৪] শেখ হাসিনা বলেন, সেদিন পুলিশ হামলাকারীদের ধরার বদলে আমাদের নেতাকর্মীদের বাাধা দিয়েছে। টিয়ার শেল ছুঁড়েছে। সেদিন বিএনপিমনা ডাক্তারদের কেউ মেডিকেল কলেজে ছিলো না।