শিমুল মাহমুদ: [২] গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সকল আমলাদের রাস্তায় নামান। তাদের সচেতনতার কাজে ব্যবহার করুন। তাদের বসিয়ে বসিয়ে আর কতদিন বেতন খাওয়াবেন। বুধবার বেলা ১২ টার দিকে কাওরানবাজারের পেট্রোবাংলার সামনে গণসচেতনতা ও মাস্ক বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
[৩] ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই ক্ষতির দিকে যাচ্ছে। মৃত্যুর হার যা প্রকাশিত হচ্ছে তা থেকে বেশি মৃত্যু হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ডেঙ্গু। প্রতিদিন কয়েকশত লোক হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। আজকে অনেক মানুষের মশারি নাই। হাসপাতালে রোগীদের মশারি দেওয়া হয় নাই। সরকারের প্রতি অনুরোধ এই সব বাগাড়ম্বর না করে, সত্য কথাটা বলেন।
[৪] স্কুল কলেজ খোলার আহবান জানিয়ে তিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখলে শিক্ষার্থীরা মানুষকে সচেতন করতে পারতো। আপনাদের সব চেয়ে বড় ব্যর্থতা দেশের ৫০ শতাংশ মানুষের মাস্ক পড়ে না। যারা পড়ে তারা মুখে লাগায় না, গালায় ঝুলিয়ে রাখে।
[৫] গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নেতৃত্বে নাগরিক সমাজের উদ্যোগে ‘করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জনগণের চলাচল সচেতন করা ও মাস্ক ভিতরণ’ কর্মসূচী পালন করা হয়।
[৬] গণস্বাস্থ্যের গণমাধ্যম উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টুর পরিচালনায় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, জেএসডি কার্যকারী সভাপতি সা কা ম আনিছুর রহমান খান, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর।