আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] এই বিষয়ে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশন ইউএনএইচসিআরের জনস্বাস্থ্য প্রধান প্রধান অ্যান ব্রুটন বলেন, ‘মানবিক দিক ছাড়াও নিজ স্বার্থেই এই দেশগুলোকে টিকা কর্মসূচী হাতে নিতে হয়েছে। যদি অতিমারি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তবে তা সকলের জন্যই ঝুঁকির হবে।’ ইউএনএইচসিআর
[৪] ইউএনএইচসিআর বিশে^র সকল দেশকে শরণার্থীদের টিকাকরণের বাঁধা তুলে নিতে আহ্বান জানিয়েছে। বিশে^ বর্তমানে ৮ কোটি ২০ লাখ নিবন্ধিত শরণার্থী রয়েছেন। যা বিশাল একটি অংশকে আশ্রয় দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ।
[৫] টিকাকরণ শুরু করেছে সাব-সাহারান আফ্রিকার দেশগুলো। এই দেশগুলোতে দ্রুত বাড়ছে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ। এই দেশগুলোর কোনটি এখনও ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু না করলেও তারা রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ দিচ্ছে। এদের হয়ে রেজিস্ট্রেশন করে দিচ্ছে জাতিসংঘ এবং এনজিওগুলো।
[৬] মঙ্গলবার উখিয়া ও টেকনাফে রোহিঙ্গাদের টিকাকরণ শুরু হয়। প্রথম টিকা নেওয়া রোহিঙ্গা মোহাম্মদ সফি। ১২ আগস্ট পর্যন্ত ৩৪টি শিবিরে প্রতিদিন মোট ৪৮ হাজার রোহিঙ্গাকে টিকা দেওয়া হবে। এখানে দেওয়া হচ্ছে সিনোফার্মের টিকা। এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় তিন হাজার, মারা গেছেন ২৯ জন।
আপনার মতামত লিখুন :