মাসুদ আলম : [২] কঠোর বিধিনিষেধের ৫ম দিনে সড়কে রিকশার পাশাপাশি প্রাইভেটকার, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের চলাচল বেশি। মামলা ও জরিমানা করেও মানুষ ও যানচলাচল নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। চেকপোস্টে যাকেই আটকানো হচ্ছে, তিনিই বলছেন জরুরি কাজে বের হয়েছেন। কেউ বের হচ্ছেন শুধু হাঁটাহাঁটি করতে, কেউ নাস্তা খেতে, কেউবা এমনিতেই বের হচ্ছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জেরার মুখে বেরিয়ে আসছে ‘অদ্ভুত’ সব কারণ। আবার কেউ বলেন ওষুধ কিনতে। আবার কেউ বলেন প্রয়োজনীয় বাজার ও ব্যাংকে টাকা তুলতে।
[৩] তবে পাড়া মহল্লার অবস্থা যত্রতত্র। যে যারমতো চলাফেরা ও আড্ডা। অলিগলির অনেক মার্কেট ও দোকানপাট খোলা রয়েছে। সেখানে লোকজনের আনাগোনাও প্রচুর। ভিড় করেই অনেকে কিনছেন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।
[৪] গলিতে বেশ কিছু দোকানে শাটার নামিয়ে বা অর্ধেক খোলা রেখে ভেতরে কাজ চলছিল। দোকান খোলার বিষয়ে জানতে চাইলে টেইলারিংয়ের একজন কর্মী বলনে, ‘একটা ড্রেস ডেলিভারি নেয়ার কথা, সেই কারণে একটু খুলছি। এখনই বন্ধ করে দেব।
[৫] ভাটারা নতুনবাজারের ব্যবসায়ী সবুর ইসলাম বলেন, অলিগলির সব দোকানপাট খোলা। পুলিশের গাড়ির হর্ণ শোনলে শাটার নামিয়ে ফেলে, কিছুক্ষণ সবকিছু আগের মতো। পাড়া মহল্লায় পুলিশের তৎপরতা বাড়ানো দরকার।
[৬] পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে কঠোর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যারা অকারণে বের হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা ও জরিমানা করা হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :