মিনহাজুল আবেদীন: [২] রাজধানীর বেশিরভাগ দোকানগুলোতে ক্রেতার ভিড় এবং বেচাকেনা নেই। দোকানিরা তাদের দোকান খুলে সব কিছু সাজিয়ে রাখলেও বিক্রি কম। স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানা হলেও অন্যান্য শপিং মলে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত।
[৩] সরেজমিনে দেখা যায়, গেন্ডারিয়া, গুলিস্তান ও রাজধানী মার্কেটের সব দোকান-পাট খোলা থাকলেও মানুষের সমাগম নেই। বেশিরভাগ দোকানি মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন।
[৪] দোকানদার সুজন মাহমুদ বলেন, এইভাবে মাত্র পাঁচদিনের লকডাউন উঠে দোকান খোলা রাখায় বেশি ক্ষতি হয়েছে। আমাদের বিক্রি তো হচ্ছেই না বরং নিজেদের শ্রম আর দোকানের বিদ্যুৎ বিল গুনতে হচ্ছে।
[৫] এদিকে ধানমন্ডির হকার্স ও নিউ মাকের্টে একই অবস্থা। সব দোকান-পাট খোলা থাকলেও ক্রেতা নেই, বিক্রিও হচ্ছে না।
[৬] দোকানদার সজল মিয়া বলেন, এইভাবে দোকানপাট খোলায় কোনো লাভই হয়নি। বরং আরো লস হয়েছে যা পুঁজি ছিলো তা নষ্ট হয়েছে। দুই একজন ক্রেতা আসলেও তারা সঠিক দাম তো বলছে না। তাদের কাছে কম দামে পোশাক বিক্রি করতে হচ্ছে।
[৭] ক্রেতা সুমন হাসান বলেন, এভাবে লকডাউন দিয়ে সাধারণ মানুষ ও দেশের ক্ষতি করে লাভ নেই। টিকা দিয়ে লকডাউন শিথিল করে দেয়া উচিত। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব