মোঃ ইউসুফ মিয়া: [২] সারাবিশ্বে যখন করোনাভাইরাসের পাদুভাবে আতং বিরাজ করছে ঠিক তখনি বাংলাদেশের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে মহামারী করোনাভাইরাস সেই কারনে দেশের মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।সঠিক সময়ে কর্মহীন মানুষের মানুষের পাশে দাড়ালেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেম্বর অব কমার্স এন্ড ইন্ডাসট্রিজ সভাপতি ও শিল্পপতি কাজী ইরাদত আলী।
[৩] রাজবাড়ীতে করােনা দ্বিতীয় ঢেউ মােকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে ব্যক্তিগত উদ্যোগে কর্মহীন ১৫ হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করলেন রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাসট্রিজের সভাপতি শিল্পপতি কাজী ইরাদত আলীর ।
[৪] রাজবাড়ী সদর ও গোয়ালন্দ উপজেলার, রাজবাড়ী পৌরসভা এবং গোয়ালন্দ পৌরসভাসহ মোট ২০টি ইউনিটের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকে কাছে ট্রাকে করে চাল, ডাল, লবন ও তেল দিয়ে তৈরি ১৫ হাজার প্যাকেট হস্তান্তর করা হয়। প্রতিটি ইউনিটের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক কর্মহীন মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই খাদ্য সামগ্রী প্রদান করবে।
[৫] খাদ্য সামগ্রী প্রদান অনুষ্ঠানে রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাসট্রিজের সভাপতি শিল্পপতি কাজী ইরাদত আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক দিলসাদ বেগম, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান, এই সাথে আরও অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এনএনআইএর উপ পরিচালক মোঃ শরিফুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
[৬] খাদ্য সামগ্রী প্রদান অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বলেন, সরকারের পাশাপাশি বৃত্তবানরা এভাবে এগিয়ে আসলে দেশের কোন মানুষ না খেয়ে থাকবে না। এমন মহতী উদ্যোগের জন্য আয়োজকে ধন্যবাদ জানান তারা।
[৭] সেই সাথে রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাসট্রিজের সভাপতি শিল্পপতি কাজী ইরাদত আলী বলেন, মানননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আহব্বান জানিয়েছেন, জাতীর এই ক্লান্তিলগ্নে দলের মধ্যে যারা বৃত্তবান আছেন তাদের অসহায় মানুষের পাশে দারানোর। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সারা দিয়ে আমি করোনার শুরু থেকে রাজবাড়ীবাসির পাশে ছিলাম আছি। এখন আবার নতুন করে আজ রাজবাড়ীর পনের হাজার মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা দিচ্ছি।
[৮] করোনার রোগী বহনের জন্য একটি মাইক্রোবাস প্রদান করেছি। হাসপাতালে জনবল সঙ্কট থাকায় ১২ জন কর্মীকে নিয়োগ দিয়ে তাদের বেতন ভাতা প্রদান করছি। সচেতনতায় মাস্ক বিতরন রাজবাড়ীর বাজারে মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করেছি। এছাড়াও রাজবাড়ীর মানুষ যে কোন সমস্যা নিয়ে আমার কাছে আসলে আমি তাদের পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা করেছি।