নুরে আলম: [২] আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির সঙ্গে তালেবানরা ততোদিন কোনো ধরনের আলোচনায় বসবে না, যতোদিন পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং গোয়েন্দা বাহিনী জঙ্গিদের সহায়তা দেবে। ডয়চেভেলে
[৩] ডয়চেভেলে-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক এবং আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক সর্বাধিক বিক্রিত কিছু বইয়ের লেখক আহমেদ রশিদ বলেছেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটে গেলে আফগানিস্তান শেষ হয়ে যাবে।
[৪] এখানে কি তারা এবং তাদের পরিবার নিরাপদ? পাকিস্তান যদি নিজেদের দায়বদ্ধতার জায়গাটুকু দেখাতে চায়, তাহলে তালেবান নেতাদের আপস করতে বাধ্য করতে হবে। কিংবা তাদের অভয়ারণ্য কুয়েত্তা কিংবা পেশওয়ারে চলে যেতে বাধ্য করতে হবে।
[৫] বিদেশিরা তাদের সেনা সরিয়ে নেওয়া শুরু করতেই আফগানিস্তানে ব্যাপক সহিংসতা দেখা দিয়েছে। আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলো তালেবানরা দখলে নিতেই শঙ্কা দেখা দিয়েছে, সে দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারে।
[৬] এদিকে তালেবানদের নানাভাবে সহায়তা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে। ইসলামাবাদ নিজেদের স্বার্থে তালেবানদের দিয়ে এসব করানোরও অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল