শাহীন খন্দকার: [২] সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি বাজার ও কারওয়ান বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের বেশির ভাগ মানুষই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। ছোট ছোট জটলার মধ্যে পুলিশ সবাইকে সচেতনতা করলেও সেটি কেউই গুরুত্ব দিচ্ছেন না।
[৩] দোকানদাররা বলছেন, নদীতে পানি বাড়ছে সেইজন্য বাজারে মাছের সরবরাহ বেড়েছে, দামও কমছে। সব বাজারগুলোতে সকাল থেকেই ক্রেতাদের ভিড়, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বিকেল ৫টার মধ্যে দোকান বন্ধ করতে হয়। ফলে কম লাভেই তারা বিক্রি করছেন রুপালি ইলিশ।
[৪] বর্তমানে বাজারে ৯০০ থেকে সাড়ে ৯০০ গ্রাম ওজনের এক হালি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা। এর আগে দাম ছিলো সাড়ে ৪ হাজার টাকা। দেড় কেজি ওজনের একটি ইলিশের দাম ছিলো ২ হাজার ২০০ টাকা। দাম বেড়েছে চীনা রসুনের, আদার দাম কমেছে ১৬০ টাকা।
[৫] ক্রেতারা বলছেন, বিক্রেতারা সব জিনিসের দাম কমের কথা বললেও তা আসলে কম না। কিনতে গেলে আসলে দাম দিয়ে সব কিছু কিনতে হচ্ছে।
[৬] এদিকে বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকা। ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা ডজন। ব্রয়লার মুরগি ১৪০-১৫০ টাকা কেজি। কক মুরগি ২০০-২১০ টাকা। গরুর মাংস ৫৫০ ও খাসির মাংস কেজি প্রতি ৮৫০ টাকা। কাতল প্রতি কেজি ৩০০-৫০ টাকা। পাবদা মাছ ৪০০ টাকা, চাষের পাঙ্গাস মাছ ১২০-১৩০ টাকা, চিংড়ির কেজি ৭০০-৯০০ টাকা, আইড় ৭০০, পুঁটি ৬০০, শিং ৪০০-৫০০, চাষের কই মাছ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫০ টাকা। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন