রাশিদুল ইসলাম : [২] গত এক দশক ধরে সিরিয়ায় ইসরায়েল বোমা বর্ষণ করছে ইরানের প্রভাব ঠেকাতে। ইস্রায়েলের অভিযোগ ইরান হিজবুল্লাহর মাধ্যমে সিরিয়ায় উন্নত ধরনের অস্ত্র সরবরাহ করছে যা তেল আবিবের বিরুদ্ধে ব্যবহার হতে পারে। স্পুটনিক
[৩] মার্কিন মিডিয়া অ্যাক্সিস বলছে মধ্যপ্রাচ্যে ইরান যাতে উন্নত মানের ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন সরবরাহ করতে না পারে সেজন্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা শুরু করেছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইরানি ড্রোন যাতে প্রবেশ করতে না পারে এজন্যে ‘নো ফ্লাই জোন’ ঘোষণার বিষয়টি নিয়ে দেশদুটি মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে কথা বলবে।
[৪] গত এপ্রিলে ইরানের গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হুমকির মোকাবেলায় দুটি দেশের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা আলোচনার পর একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর ওপর গুরুত্ব দেন। একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ তৈরিতে সম্মত হয় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল।
[৫] ইসরায়েলি প্রতিনিধিদল ওই বৈঠকে আরব দেশগুলোকে নিয়ে এ প্রচেষ্টায় একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গড়ে তোলার প্রস্তাব দেয়। কারণ তেল আবিব মনে করছে আরবদেশগুলো একইভাবে ইরানি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের দ্বারা হুমকির মুখে রয়েছে।
[৬] যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে এ আলোচনায় নেতৃত্ব দেন হোয়াইট হাউস ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সমন্বয়কারী ব্রেট ম্যাকগার্ক এবং ইসরায়েলের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দেশটির ডেপুটি ন্যাশনাল সিকিউরিটি এ্যাডভাইজার রেউভেন এজার।