আসাদুজ্জামান বাবুল : [২] গোপালগঞ্জ থেকে দুরপাল্লার কোন পরিবহন ছাড়েনি। অভ্যান্তরীন ৫টি রুটেও কোন ধরনের পরিবহন চলাচল করেনি। তবে ভোর থেকে শহরে ইজ্ঞিন চালিত রিকসা-ভ্যান-অটোরিকসা,ইজিবাইক ও পন্যবাহী একাধিক ট্রাক-মিনিট্রাক চলাচল করেছে আগেরমতোই। শহরের বড় বড় মার্কেটগুলো প্রকাশ্য না খুললেও বিকল্প পথে দোকানপাট খুলে পন্য সামগ্রী বিক্রী করছে ব্যবসায়ীরা।
[৩] বুধবার সকাল থেকে বিকেল ৩টা পযন্ত মানুষের সমাগম দেখা গেলেও ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে শহর ফাঁকা হতে থাকে। প্রতিদিন সকালের মতো আজও পেটের তাগিদে ঘর থেকে কাজে বের হয়েছে অসহায়-দরিদ্র রিকসাচালক ভ্যানচালকসহ নিন্মবিত্তের মানুষ।আজ বুধবার ভোর থেকে লকডাউন চলাকালীন সময়ে এমন চিত্র ছিলো চোখে পড়ারমতো। দু-একটি জায়গায় পুলিশের টহল দেখা গেলেও জোরালো কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি।
[৪] গোপালগঞ্জ-ঢাকা-গোপালগঞ্জ-খুলনা মহাসড়কের গোপালগঞ্জের নানান গুরুত্বপুন পয়েন্টগুলোছাড়াও অভ্যন্তরীন সকল রুটে অন্যান্য দিনেরমতো পুলিশের টহল দেখা গেছে।