মাহামুদুল পরশ: [২] শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য প্রকাশ করেছে চীনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, চলতি মাসের শেষ পর্যন্ত প্রায় ১.৪ বিলিয়ন নাগরিককে ভ্যাকসিন দিতে পারবে দেশটি। আল জাজিরা
[৩] বৃহস্পতিবার চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের কর্মকর্তা চুই গ্যাং এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, নতুন করে ৮৪৫ মিলিয়ন ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে আরো ৬২২ মিলিয়ন চীনা নাগরিক ভ্যাকসিন নিতে পারবেন। রয়টার্স
[৪] চীনে সাতটি কোম্পানির টিকার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ৫টি দুই ডোজের মাধ্যমে, ১টি এক ডোজের মাধ্যমে এবং বাকি ১টি তিন ডোজের মাধ্যমে নিতে হয়। বিশ্বব্যাপী করোনার ভ্যাকসিনেশন প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার পর চীনের বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিকাল প্রোডাক্টস সিনোফার্মের ভ্যাকসিনকে ৩ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের দেওয়ার অনুমদোন দিয়েছে। ইয়াহু টাইমস, ডেইলি চাইনা
[৫] চীনের এই ঘোষণা আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। উহান থেকে প্রথম করোনা সংক্রমণ শুরু হলেও নির্দিষ্ট সময়ের পর দেশটিতে করোনা ভাইরাস অস্বাভাবিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়ে গেছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :