শিরোনাম
◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ◈ এ‌শিয়া কা‌পে ওমানকে হারা‌লো আরব আমিরাত ◈ বাংলাদেশ দলের বিরু‌দ্ধে আমা‌দের চ্যালঞ্জ নি‌য়ে খেল‌তে হ‌বে: আফগানিস্তান কোচ

প্রকাশিত : ০৯ জুন, ২০২১, ০৪:১৭ সকাল
আপডেট : ০৯ জুন, ২০২১, ০৪:২১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আগামী দুই দশকে এক-তৃতীয়াংশ কমতে পারে উইঘুর মুসলিমদের সংখ্যা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য চীন সরকার যে নীতি গ্রহণ করেছে তাতে জিনজিয়াং প্রদেশে সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের জনসংখ্যা আগামী ২০ বছরে এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। জার্মানির একজন গবেষক সম্প্রতি এক নতুন বিশ্লে­ষণের মাধ্যমে এই তথ্য তুলে ধরেছেন।

বিশ্লে­ষণে বলা হয়েছে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য চীন সরকার যে আঞ্চলিক নীতি গ্রহণ করেছে তাতে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের জিনজিয়াংয়ে বসবাসরত সংখ্যালঘুদের জনসংখ্যা আগামী ২০ বছরে ২৬ লাখ থেকে ৪৫ লাখ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। জিনজিয়াং প্রদেশে জোরপূর্বক জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু পশ্চিমা দেশ চীনকে গণহত্যার জন্য অভিযুক্ত করেছে। কিন্তু এই অভিযোগ অস্বীকার করে চীন বলেছে জন্মহার কমে যাবার পেছনে অন্য কারণ রয়েছে। খবর বিবিসি বাংলার।

জিনজিয়াং প্রদেশে চীন সরকারের দমন-পীড়নের কারণে উইঘুর এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর জনসংখ্যার ওপর প্রভাব বিশ্লে­ষণ করেছেন জার্মানির গবেষক অ্যাডরিন জেনজ। চীনে সরকারের নতুন নীতির আগে দেশটির গবেষকরা ধারণা করেছিলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জিনজিয়াং প্রদেশে ১ কোটি ৩০ লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু চীন সরকারের নতুন দমন-পীড়নের কারণে জিনজিয়াং প্রদেশে আগামী দুই দশকে জনসংখ্যা হতে পারে ৮৬ লাখ থেকে ১ কোটি ৫ লাখ।

জেনজ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, উইঘুর মুসলিমদের বিষয়ে চীন সরকারের যে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা রয়েছে সেটি উঠে এসেছে এই গবেষণায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়