শাহীন খন্দকার: [২] যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এক টুইটে আরও জানিয়েছেন, ঢাকার পথে মেডিক্যাল সামগ্রী বিমানবন্দরে প্লেনে উঠছে। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাভিস এয়ার বেইসে উড়োজাহাজে এসব সামগ্রী ওঠানোর সময়ে পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রদূত মো. শহীদুল ইসলাম।
[৩] টুইটে তিনি আরও লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই উদার সহায়তা কোভিড মোকাবিলায় বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এদিকে বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজ এক ঘোষণায় জানায়, জুন মাসেই অন্তত আট কোটি ডোজ টিকা তারা বিভিন্ন দেশকে সরবরাহ করবে।
[৪] এশিয়ার ১৬টি দেশকে ৭০ লাখ ভ্যাকসিন কোভ্যাক্সের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে এবং ওই দেশগুলির মধ্যে বাংলাদেশের নামও উল্লেখ করেছে হোয়াইট হাউজ। বিবৃতিতে বলা হয় ভারত, নেপাল, বাংলাদেশ, পাকিস্থান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্থান, মালদ্বীপ, ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, লাওস, পাপুয়া নিউগিনি, তাওয়ান ও প্যাসিফিক আইল্যান্ড ৭০ লাখ টিকা পাবে।’ তবে কোন দেশ কত ভ্যাকসিন পাবে সেটি উল্লেখ করা হয়নি।
[৫] বিবৃতি আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র মোট আট কোটি ডোজের ২৫ শতাংশ নিজেরাই বণ্টন করবে এবং বাকিটা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে হবে। যেসব দেশে কোভিড দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে, ওইসব দেশের প্রতিবেশী এবং অন্য যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে টিকা চেয়েছে- এই ২৫ শতাংশ টিকা তারা পাবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।