নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] ৭২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসা আবাহনী লিমিটেডকে উদ্ধার করেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। বাঁহাতি এই অলরাউন্ডারের ১৯ বলে ৪০ রানের ইনিংসের সুবাদে লড়াই করার মতো পুঁজি পায় মুশফিকুর রহিমের দল। বৃষ্টির কারণে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমিয়ে আনা হয় ১৯ ওভার। ১৯ ওভারে আবাহনী স্কোরবোর্ডে তোলে ৬ উইকেটে ১৩৫ রান।
[৩] ১৩৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে আনিসুল হক ঈমন এবং রাকিন আহমেদের ব্যাটে দেখে শুনে শুরুটা ভালোই করে ওল্ড ডিওএইচএস। দুই তরুণের ব্যাটে ৯ম ওভারে দলীয় স্কোর ৫০ পার করে দলটি।
[৪] ওভারের শেষ বলে শহিদুল ইসলামকে স্কুপ করতে গিয়ে মুশফিকের তালুবন্দি হন ঈমন। ২৭ বলে ২০ রান করে তিনি ফিরলেও অপরান্তে থাকা রাকিন আহমেদ রানের চাকা সচল রাখেন।
[৫] দলীয় ৮৩ রানে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে তিন স্টাম্প ছেঁড়ে স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন রাকিন। ৪৪ বলে ৪৩ রান করে এই ওপেনার ফেরার খানিক পর আরাফাত সানিকে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়ও।
[৬] ১৬তম ওভারে সে সময় ওল্ড ডিওএইচএসের স্কোর ৩ উইকেটে ৮৩ রান। শেষ ৩ ওভারে জয়ের জন্য দলটির প্রয়োজন ছিল ৫০ রান। ১৮তম ওভারে ১৪ রান স্কোরবোর্ডে যোগ করেন অধিনায়ক মোহাইমিনুল খান এবং রায়ান রহমান।
[৭] শেষ ২ ওভারে জয়ের জন্য ৩৬ রানের প্রয়োজন হলে দলকে আর জয়ের বন্দরে নিতে পারেননি এই দুই ব্যাটসম্যান। শেষ পর্যন্ত ১৯ ওভারে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১১৩ রান স্কোরবোর্ডে তুলতে সক্ষম হয় দলটি।
[৮] ২২ রানের জয় পায় মুশফিকের আবাহনী। এর আগে প্রথমে ব্যাটিং করে সাইফউদ্দিনের ৪০ ছাড়াও আফিফ হোসেনের অপরাজিত ২৭ এবং নাঈম শেখের ২৩ রানের সুবাদে ১৩৫ রান স্কোরবোর্ডে তোলে আবাহনী। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন রকিবুল হাসান।
আপনার মতামত লিখুন :