আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট আইজাক হেরজগ।
[৩] ইসরায়েলের স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট (বাংলাদেশ সময় রাত ২টা ৫৯) মিনিট পর্যন্ত ছিলো সরকার গঠন করার শেষ সময়। নেতানিয়াহু সরকারের পতন ঘটাতে তাই বুধবার সারাদিনই ব্যস্ত ছিলো বিরোধী দলগুলো। জোট গঠন করলেও বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর জোটের সঙ্গে এই জোটের আসন পার্থক্য হবে মাত্র একটি। আল-জাজিরা
[৪] জোট গঠনের এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দিয়েছেন সাবেক টিভি উপস্থাপক ধর্মনিরপেক্ষ মধ্যপন্থী ইয়াইর লাপিদ। রোববার তাকে সমর্থন দেন ধর্মীয়
জাতীয়তাবাদী নাফতালি বেনেট। ইসরায়েলি চ্যানেল ১২ নিউজ জানায়, বুধবার সময় শেষের কিছুক্ষণ আগেই সরকার গঠনের ঘোষণা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বেনেট।
[৫] ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো মনে করে, নতুন সরকার বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হবে। কারণ আসনের পার্থক্য বেশি নয়। তবে যদি বিচারিক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা হয়, তবে তারা পেতে পারে লেবার পার্টির সমর্থন। বলা হচ্ছে এই সরকার ফিলিস্তিন ইস্যুতে নেতানিয়াহু সরকারের চেয়ে কম কঠোর হবে। তবে বেনেট সরকারের শরিক হওয়ায় এর উল্টো ঘটনা ঘটাও সম্ভব। হারেৎজ
[৬] এদিকে বুধবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মিরিয়াম পেরেৎজকে পরাজিত করে ইসরায়েলের একাদশ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন আইজাক হেরজগ। ১২০জন আইনপ্রণেতা গোপন ব্যালটের নির্বাচনে তাকে জয়ী করেন। হেরজগের পক্ষে ভোট দেন ৮৭ জন আর পেরেৎজ এর পক্ষে ২৭। আগামী মাসে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্রেসিডেন্ট রেউভান রিভলিনকে সরিয়ে প্রেসিডেন্ট হবেন। তার মেয়াদ ৭ বছর।