রাকিবুল আবির: [২] উৎপাদন শুরু হতে যাচ্ছে জুন থেকেই।
[৩] নিজেদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতার প্রমাণ দেওয়ার লক্ষ্যেই এত বড় প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেছে চীন। ২০১৮ সালে ডিপ সি নং ১ নামের এই প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়। সম্প্রতি সকল অবকাঠামোগত ও আধুনিক প্রযুক্তি স্থাপনের কার্যক্রম শেষ করেছে চীন। গ্লোবাল টাইমস
[৪] চায়না ন্যাশনাল অফশোর অয়েল কর্পোরেশন জানায়, আরও একবার আমরা প্রমাণ করতে পেরেছি প্রযুক্তি ও গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাসের সমৃদ্ধি অর্জনে সমগ্র বিশ্বের থেকে আমরা এগিয়ে। এত অল্প সময়ে এত বড় প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা সারা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জ, যা আমরা করে দেখিয়েছি। জুনের শেষ থেকেই আমরা উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছি।
[৫] নতুন এই তেলের খনি আবিষ্কার করা হয় ২০১৪ সালে। প্রজেক্টের ব্যবস্থাপক জানান, এই গ্যাস খনির গভীরতা ১৫০০ মিটার। এর মাধ্যমে বছরে ৩০০ কোটি কিউবিক মিটারের বেশি খনিজ গ্যাস আরোহণ করা সম্ভব।
[৬] নতুন উদ্ভাবিত তিনটি বিশ্বমানের প্রযুক্তি এবং ১৩টি দেশীয় প্রযুক্তির সমন্বয়ে কাজ করবে এই গ্যাসফিল্ড, যা গুয়াংডং শহরসহ হংকং এর মোট চাহিদার এক চতুর্থাংশ পূরণ করতে সক্ষম। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী