শিরোনাম
◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ নির্বাচনের মাঝেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ২৮ মে, ২০২১, ১২:২৪ দুপুর
আপডেট : ২৮ মে, ২০২১, ১২:২৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ওটিটি প্ল্যাটফর্মে অভ্যস্ত হতে আরো সময় লাগবে দর্শকের

ইমরুল শাহেদ: নানা কারণে সিনেমা হল সক্রিয় হতে না পারায় সকলে এখন অনলাইনের কথাই ভাবতে শুরু করেছে। যারা অনলাইনের কথা বলছেন তাদের যুক্তি হলো ‘এখন তো অনলাইনেই সব ব্যবসা বাণিজ্য চলছে, তাহলে চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে সেটা প্রযোজ্য হবে না কেন?’ কোভিড মহামারির এই সুযোগে স্থবিরতা কাটিয়ে জীবন প্রবাহকে গতিশীল করার জন্য অনলাইনই যথাযথ বাহন বলে অনেকে মনে করছেন।

নির্মাতারা চেষ্টা করছেন এ্যাপসের সহায়তায় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে তাদের সৃজনশীল কাজগুলো দর্শকের কাছে পৌঁছে দিতে। এ্যাপসের কোনো ভৌগোলিক সীমানা নেই। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোনো স্থানেই চলে যাওয়া যায়। বিশ্ব দরবারে ছবি চালাতে হলে ছবিতে কোনো তারকার প্রয়োজন হয় না। সেখানে শাকিব খান, অপু বা বুবলীদের কেউ চেনেন না। তারা দেখেন ছবির কনটেন্টস।

সম্প্রতি তরুণ নির্মাতা বেলাল সানি এ্যানিমেশন নির্ভর ‘ডেঞ্জার জোন’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করেছেন। সেটি অবলিলায় যে কোনো ওটিটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে। বেলাল সানির এ্যানিমেশনের কাজ বিশ্বের যে কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা না করা গেলেও ফেলে দেওয়া যাবে না। চলচ্চিত্রের ভাষা আন্তর্জাতিক। সেহেতু এখানে চিত্রভাষাটাই প্রধান বিষয়। অনন্য মামুন অনেক আগেই তার ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চালু করেছেন। তিনি ইতোমধ্যেই নবাব এলএলবি ছবিটি দুই ভাগ করে মুক্তিও দিয়েছেন। মুক্তি দিয়েছেন কসাই ও মেকআপ নামে আরো দুটি ছবি।

ওটিটিতে ছবি মুক্তির সুবিধা হলো, ছবির কাজ শেষ হলেই সেন্সর ছাড়াই ছবিটি ওটিটিতে রিলিজ করা যায়। পরে তিনি নবাব এলএলবি এবং মেকআপ সেন্সরে দিয়েছেন। সেন্সর বোর্ড অনেকটা কাটছাটও করেছেন। কিন্তু ওটিটিতে ছবি দুটি দর্শক কাটছাট ছাড়াই দেখেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, এদেশের দর্শক ওটিটিতে ছবি দেখা নিয়ে কতোটা অভ্যস্ত। এ রিপোর্টারের সঙ্গে পরিচিত গণ্ডীর অনেকের সঙ্গেই কথা হয়েছে।

তাদের মধ্যে কেবল আমীন খানই বলেছেন, সারাদিন কাজের পর তিনি নেটফ্লিক্সের কিছু কনটেন্টস দেখেন। সেই অভিজ্ঞতা তিনি বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণের কাজে লাগান। অই স্তরের কিছু দর্শক ছাড়া সাধারণের মধ্যে ওটিটি এখনো সাড়া ফেলতে পারেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়