শরীফ শাওন: [২] সংগঠনের সভাপতি ড. প্রতিমা পাল মজুমদার বলেন, এক জন সাংবাদিক তার পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এই হয়রানির শিকার হওয়ায় শ্রমিক হিসেবে তার অধিকার ক্ষুন্ন হয়েছে। এ ধরণের ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থী ও অগ্রহণযোগ্য। এতে শ্রমিক ও জনগণের অধিকার ক্ষুন্ন করছে।
[৩] মঙ্গলবার সংগঠনের বিবৃতিতে নেতারা বলেন, রোজিনা ইসলামের সাথে ঘটা এ ঘটনা যেমন অগ্রহণযোগ্য তেমনি অনুসন্ধানী ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ওপর বড় আঘাত।
[৪] বিবৃতিতে আরও বলেন, সুশাসন, জবাবদিহিতা ও জনগণের মানবাধিকার রক্ষায় স্বাধীন এবং অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা আবশ্যক। যে কোনো তথ্য জানার অধিকার রয়েছে জনগণের। এ অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে চলেছেন দেশের সাংবাদিকরা।
[৫] এসময় সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের দ্রুত জামিনের দাবি জানিয়ে মিথ্যা মামলা অপসারণ, সাংবাদিক লাঞ্ছনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং স্বাস্থ্যখাতে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
আপনার মতামত লিখুন :