মিনহাজুল আবেদীন: [২] ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, নিজেকে সংযত করতে হবে। কোভিডে ভয় পেতে হবে। করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট অনেক বেশি বিপদজনক। মে ও জুন মাস স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে সংক্রমণ কমবে।
[৩] তিনি বলেন, গত বছর মানুষের মধ্যে ঢিলেঢালা ভাব দেখা দিয়েছিলো। অনেকেই ভাবতো, আমরা গরমের দেশ, আমাদের দেশে কোভিড হবে না। কিন্তু তার উল্টো হয়েছে। এবার সেই মনোভাব নিয়ে চলা যাবে না।
[৪] তিনি বলেন, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাসার বাইরে বের হবেন না। এখন কোভিড সামাল দিতে লকডাউনে যেতে হচ্ছে। দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি সামাল দিতে আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত।
[৫] ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বলেন, হাসপাতালে রোগীদের সেবায় সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা আছে। যাদের কোভিড পজেটিভ কিন্তু ভালো আছেন, তারা বাসায় বসে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের মাধ্যমে সেবা নিন।
[৬] ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ঢাকা মেডিক্যালে করোনা চিকিৎসার সব প্রস্তুতি নেয়ার চেষ্টা চলছে। পর্যাপ্ত বেড খালি আছে। তবে সব কিছু একা করা সম্ভব নয়, পৃথিবীর কোথাও কোনো স্বাস্থ্য ব্যবস্থাই একা এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পারে না। জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে, হাসপাতালের দিকে তাকিয়ে থাকলেই হবে না, নিজেরা সচেতন হতে হবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব