কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] প্রথম ডোজ পাওয়া ব্যক্তিদের দ্বিতীয় ডোজ নিশ্চিত করতে দেশগুলোর কাছে টিকা চেয়েছে বাংলাদেশ।
[৩] যুক্তরাষ্ট্র, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি ও সুইডেনে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা মজুদ থাকায় দেশগুলোকে চিঠি দিয়ে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে দেশগুলোর সহায়তা চাওয়া হয়।
[৪] যুক্তরাষ্ট্র ছয় কোটি, বেলজিয়ামে ১৫ লাখ ও ডেনমার্কে ২০ লাখ ডোজ মজুদ আছে। দেশগুলো মডার্না, ফাইজার-বায়োএনটেক এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা ব্যবহার করায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেতে আবেদন জানিয়েছে।
[৫] পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ১০ থেকে ২০ এপ্রিল চিঠি পাঠলেও দেশগুলো থেকে এখনও কোনো সাড়া পাওয়া জায়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
[৬] অক্সফোর্ডের টিকা ব্যবহার করা হচ্ছে এমন অন্য দেশগুলোতে বাংলাদেশ মিশনে চিঠি পাঠিয়ে টিকার বিষয়ে খোঁজখবর নিতে চিঠি দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
[৭] যে কোনো একটি বা দুটি উৎস থেকে টিকা পেলে প্রথম ডোজ পাওয়া ব্যক্তিদের দ্বিতীয় ডোজ পেতে সমস্যা হবে না।
[৮] ড. মোমেন বলেন, টিকা ফেলে রাখলে মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। এগুলো কিনে অথবা যে কোনো প্রক্রিয়ায় আমরা পেতে চাইছি। কারণ দেশে প্রথম ডোজ গ্রহণকারী একটি বড় অংশের দ্বিতীয় ডোজের টিকার মজুদ নেই।