আসাদুজ্জামান বাবুল: [২] সরকার দলীয় কোটালীপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বিমল বিশ্বাসকে বয়কট করেছে কোটালীপাড়াবাসী।ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের প্রতিবাদ ও তার অপসারনসহ কঠোর শাস্তির দাবিও জানিয়েছে তারা।
[৩] উপজেলা চেয়ারম্যান বিমল বিশ্বাসের নানান ধরনের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আপলোড করেছেন এবং করছেনও তারা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একাধিক আইডিতে প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষনের মধ্যে বিষয়টি ভাইরাল হয়ে পড়ে।
[৪] ফেসবুকে একজন লিখেছেন, যতোক্ষন পযন্ত কোটালীপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বিমল বিশ্বাসকে গ্রেফতার করে হাজতে ভরবে ঠিক ততোক্ষন পযনর্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।। এলাকার ধর্মালম্বী মানুষের কাছে নিজেকে ভগবানও মনে করেন বিমল বিশ্বাস এমন অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
[৫] আরেকজন তার ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, কোটালীপাড়া একটা সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির জনপদ, বিমলের এই বক্তব্য নিশ্চয়ই নিন্দনীয়।কিন্ত অনেক হিন্দু ভাইরাও আছেন যারা ও এই বক্তব্যের প্রতিবাদও করেছে, আবার কেউ কেউ এবং করছেণ।
[৬] বিজয় দিবসের দিনে সাদা পাজ্ঞামীর উপর মুজিব কোট পরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কালো রংয়ের বেশ দামী সেন্ডেল পায়ে দিয়ে শহীদ মিনারে ওঠা সরকার দলীয় ওই উপজেলা চেয়ারম্যান বিমল বিশ্বাসের দুরসাহস গোটা গোপালগঞ্জবাসীকে হতবাক করে তুলেছে।
[৭] সেদিন এ নিয়ে নানান সমালোচনায়ও পড়েছিলেন তিনি। সেদিন এলাকার মানুষের নানান প্রশ্নের মুখেও পড়েছিলেন বিতর্কিত চেয়ারম্যান বিমল বিশ্বাস। সেদিন তিনি বলেছিলেন কোন নেতারে কি দিয়ে কেনা যায় তা আমি জানি।এলাকায় এমন জনশ্রুতিও রয়েছে, অবৈধ টাকায় ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশ কয়েকটি বিলাশববহুল বাড়ীও নির্মান করেছে বিমল বিশ্বাস।