তাহমীদ রহমান: [২] বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে ডব্লিউএইচও দ্বিতীয় জরিপে দেখা গেছে, গত বছরের গ্রীষ্মকালে পরিচালিত প্রথম জরিপের তুলনায় পরিস্থিতি খুব বেশি বদলায়নি। ইউএন নিউজ, নিউজ অন এয়ার
[৩] তবে পরিস্থিতি একেবারে খারাপও নয়। কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে। ২০২০ সালে পরিচালিত জরিপে দেখা গিয়েছিল, গড়ে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবার অর্ধেক ব্যাহত হয়েছে। আর এ বছরের প্রথম তিন মাসে এক তৃতীয়াংশ স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হয়েছে।
[৪] স্বাস্থ্যসেবা জোরদারে অতিরিক্ত স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগের কথা জানিয়েছে অর্ধেকের বেশি দেশ। এসব দেশে রোগীদের বিকল্প ব্যবস্থায় চিকিৎসাও দেওয়া হচ্ছে।
[৪] ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর বলেন, করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে আমরা হাম, পোলিও ও অন্যান্য প্রতিরোধযোগ্য রোগের বিরুদ্ধে লড়াইকে অবহেলা করতে পারি না। টিকাদান কর্মসূচি ব্যাহত হওয়ায় শিশুস্বাস্থ্যের ওপরও দীর্ঘ মেয়াদে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
[৫] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছে, ৪০ শতাংশ দেশে ম্যালেরিয়ার চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। তবে ২০২০ সালের তুলনায় এসব দেশের সংখ্যা ১০ শতাংশ কম। স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হওয়ার এই পরিস্থিতি তাৎপর্যপূর্ণ এবং জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
[৬] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১১৫টি দেশের মধ্যে বুস্ট ইনিশিয়েটিভ কে জোরদার করার কথা বলেছে। এসব দেশকে অতিরিক্ত সহায়তা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, যাতে এসব দেশ মহামারি চলাকালে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারে। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :