জিল্লুর রয়েল: [২] বগুড়ার নন্দীগ্রামে মারপিট ও ছুরিকাঘাতে ৬ জন গুরুতর আহত হয়েছে। ১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। জানা গেছে, উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের বর্ষণ গ্রামের মকছেদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম ও কামরুল হাসানের সাথে একই গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে আমিনুল ইসলাম জুয়েলের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিলো।
[৩] ২২ এপ্রিল সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০ টায় আমিনুল ইসলাম জুয়েল দলবল নিয়ে বর্ষণ গ্রামে গিয়ে রফিকুল ইসলাম ও কামরুল হাসানের সাথে প্রথমে কথা কাটাকাটি শুরু করে। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে মারপিট ও ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। মারপিট ও ছুরিকাঘাতে রফিকুল ইসলাম, কামরুল হাসান এবং তাদের মা বিলকিস বেগম, চাচি আয়লা বেগম ও ভাতিজা রজব আলী গুরুতর আহত হয়। ছুরিকাঘাতে রফিকুল ইসলামের ভুঁড়ি বের হয়ে যায়। তাকে ও রজব আলীকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
[৪] অপরপক্ষের ছুরিকাঘাতে আমিনুল ইসলাম জুয়েলও আহত হয়েছে। তাকেও বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার খবর পেয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুল ইসলাম পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
[৫] এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পূর্বশত্রুতার জেরধরে সেখানে মারপিট ও ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহতদের চিকিৎসা চলছে। সম্পাদনা: সাদেক আলী