তরিকুল ইসলাম: [২] ভাসানচর পরিদর্শণে নমনীয় জাতিসংঘ ও সন্তোষ প্রকাশ করেছে ওআইসি।
[৩] পরিদর্শণ শেষে সন্তুষ্ট যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ১০ দেশের শীর্ষ কূটনীতিকরা।
[৪] তবুও ভাসানচর নিয়ে আল জাজিরার নেতিবাচক প্রচারণা।
[৫] ভাসানচরের ঝুঁকিসহ বিভিন্ন প্রসংঙ্গে সোমবার আল জাজিরায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ভাসানচর নিয়ে অনেক মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। সে কারণে আমরা বিদেশিদের সেখানে নিয়ে গিয়েছি।
[৬] আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও বৈশ্বিক দাতা গোষ্ঠীগুলো একটা সময় ভাসানচরের বিরোধীতা করেছে। আমরা তাদেরকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার পর তারা এর উন্নয়ণ দেখে খুশি।
[৭] ঘুর্নিঝড় ও আম্ফানেও ভাসনচরের কোনো ক্ষতি হয়নি। ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ অনুযায়ী সেখানে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে, আরো উন্নত ও উঁচু করার কাজ চলছে। আশপাশের দ্বীপগুলোর চেয়েও এটি বেশি নিরাপদ।
[৮] রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে আমাদের যে সমঝোতা, সেখানে বলা আছে বাংলাদেশে আশ্রিতদের সহায়তা দেবে বাংলাদেশ।
[৯] মানবিক সহায়তা সংস্থাগুলো ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের সেবা না দিলে আমরা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর অনুপাতে ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিলের ভাগ চাইব। কারণ তারা রোহিঙ্গাদের দেখিয়েই এই তহবিল সংগ্রহ করে।
[১০] পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, সদস্য দেশের প্রত্যাশা পূরণে জাতিসংঘকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে। বিভিন্ন দেশ দায়িত্বশীল ও সহযোগী হয়ে এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছে। আবার কেউ কেউ বাধাও সৃষ্টি করছে।
আপনার মতামত লিখুন :