সুমাইয়া ঐশী: [২]চলতি বছর ট্রাম্প প্রশাসনের তুলনায় অর্ধেকেরও কম শরণার্থী জায়গা পাবে মার্কিন মুলুকে।
[৩] তথ্যটি সামনে এনেছে ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি (আইআরসি)। নির্বাচনের সময় শরণার্থীদের সাহায্য-সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন জো বাইডেন। ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপিত বেশ কয়েকটি শরণার্থী বিষয়ক নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত পদক্ষেপ নেওয়ারও কথা বলা হয়েছিলো। তবে বাস্তবে তার উল্টোটা করছে বাইডেন প্রশাসন। আল জাজিরা
[৪] মাত্র ২ হাজার ৫০ জন শরণার্থীকে পুর্নাসনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী, গোটা ২০২১ অর্থবছরে ৫ হাজার শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারবে। চিন্তার বিষয় হলো, বাইডেন প্রশাসনের এত প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরও শরণার্থীদের এই সংখ্যা গত বছর ট্রাম্প প্রশাসনের অনুমোদনকৃত শরণার্থীর অর্ধেকের কম এবং মার্কিন ইতিহাসে এর আগে কোনও প্রেসিডেন্ট এত কম সংখ্যক শরণার্থীকে পুনর্বাসন দেওয়া হয়নি।। রয়টার্স
[৫] আইআরসির তথ্য মতে, খুব শিগগিরই এনিয়ে প্রেসিডেন্সিয়াল ডিটারমিনেশনে স্বাক্ষর করতে চলেছেন বাইডেন। তবে এটি কোনও কারণ ছাড়াই অযৌক্তিকভাবে বিলম্ব করা হচ্ছে।
[৬] এর ফলে, ইতোমধ্যেই পুর্নাসনের আওতায় এসেছেন এমন হাজার হাজার শরণার্থী এখন আছেন অনিশ্চয়তার মধ্যে। তাছাড়া এর ফলে ৭০০টিরও বেশি পুনর্বাসন ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এতে শরণার্থীদের দুভোর্গের মাত্রা ক্রমেই বাড়ছে।
[৭] এটিকে বৈষম্যমূলক নীতি হিসেবে আখ্যা দিয়েছে আইআরসি। দ্রুত সময়ের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে পুনর্বাসনের সংখ্যা ৬২ হাজার ৫০০ জনে উন্নীত করার আহ্বান জানিয়েছে এই সংস্থা। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল