আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] একবার কল্পনা করুন, আপনি একটি বডি আর্মার পরে আছেন, যা আপনাকে শক্তিশালী ও ক্লান্তিহীন করে তুলছে। এই ধরণের প্রযুক্তিকে বলা হয়, এক্সোস্ক্যালিটন। এতোদিন আয়রনম্যানের মতো সুপারহিরো সিনেমায় এই ধরণের আর্মার দেখা গেলেও এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তৈরি ও পরা হচ্ছে এগুলো। বিবিসি
[৩] স্যুইটএক্স এর প্রতিষ্ঠাতা হোমায়ুন কাজোরুনি বলেন, ‘আমার কোনসও সন্দেহ নেই যে, একদিন সুপারস্টোরগুলোতে এই ধরণের স্যুট বিক্রি হবে। এগুলো এমন দামে পাওয়া যাবে, আপনি চাইলেই কিনতে পারবেন।’
[৪] সহজ কথায় বলতে গেলে, এটি এমন এক স্যুট, যা পরিধাণকারীকে সহায়তা করে, ঢেকে রাখে এবং নিরাপত্তা দেয়। মাঝেমধ্যে এগুলোকে পরিধানযোগ্য রোবটও বলা হয়। এগুলো ব্যাটারি ও কম্পিউটারচালিত হতে পারে।
[৫] জানা যায় ২০২০ সালে এক্সোস্ক্যালিটনের বৈশ্বিক বাজার ছিলো ৩৯২ মিলিয়ন ডলারের। ২০২০ সালে এটি হবে ৬৮০ কোটি ডলার।