আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩]পাকিস্তানে কোভিড-১৯ এর ৩য় ঢেউ চলছে। হাসপাতালের বিছানাগুলোতে জায়গা নেই। সরকারের টিকা কার্যক্রমে চলছে অস্বাভাবিক ধীরগতি। দেশটি সরকারি পর্যায়ে ভ্যাকসিন সংগ্রহে পুরোপুরি ব্যার্থ হয়েছে। সিএনএন
[৪] সম্প্রতি প্রথম ধাপে বেসরকারিভাবে স্পুৎনিক-৫ ভ্যাকসিন বিক্রি দেশটিতে বিশ্রঙ্খলার জন্ম দিয়েছে। মানুষ ভ্যাকসিনেশন সেন্টারগুলোতে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছে। এক দিনে বেশ কিছু সেন্টারের সব চালান শেষ হয়ে গেছে। তবে এই সুবিধা পাচ্ছেন বিত্তশালীরাই। ডন
[৫] এক আমদানিকারক এজিপি ফার্মা দুই ডোজের স্পুৎনিক-৫ ভ্যাকসিনের ৫০ হাজার শট পেয়েছে। অন্য কোম্পানিগুলোও আমদানির আবেদন জানিয়ে রেখেছে। জিও টিভি
[৬] চীন থেকে ২৫ লাখ ২৬ হাজার শট ভ্যাকসিন পেয়েছে পাকিস্তান সরকার। এখন পর্যন্ত ১০ লাখের মতো মানুষ ভ্যাকসিন পেয়েছেন। ২৩ কোটি ৮০ লাখ জনসংখ্যার একটি দেশের জন্য যা অনেক কম।
[৭] তবে প্রাইভেট পর্যায়ে ভ্যাকসিন দিতে কোনও বাধ্যবাধকতার বালাই নেই। যে কোনও বয়সের যে কোনও ব্যক্তি ভ্যাকসিন নিতে পারেন। তবে তাকে ব্যয় করতে হবে ১২ হাজার পাকিস্তারি রুপি বা ৮০ ডলার। এই অর্থে ফাইজারের ৮ ডোজ এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২০ ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়া সম্ভব।